শোণিত উপাখ্যান’ ট্রিলজির প্রথম ভাগে আপনারা পরিচিত হয়েছেন পুলিশ অফিসার কায়েস আর রহস্যমানব অবলালের সাথে। খুনের তদন্তের সূত্রে ভয়ংকর তান্ত্রিক শৈলেন ভট্টাচার্যের অতিপ্রাকৃত শক্তি ও তার পিশাচের দলবলের সাথে মুখোমুখি হয়েছে তারা দু’জন। সামনে ভয়াবহ কোনো ঘটনার আভাস ইতিমধ্যেই তারা পেয়েছে। কিন্তু এখনও যে অনেক প্রশ্নের উত্তর অধরা!
সেইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে ফিরে যেতে হবে সুদূর অতীতে। এখন আশু প্রয়োজন সময়ের স্রোতে হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের পুনরুদ্ধার। কালের পর্দা সরিয়ে উকি দিতে হবে মহাপরাক্রমী হূণ নেতা চেঙ্গিস খান কিংবা দিগ্বিজয়ী আলেকজান্ডার বা মোগল সম্রাট বাবরের দরবারে; জানতে হবে যুগ যুগ ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রাখা ‘শোণিত মন্দির’-এর পুরোহিতদের কথা। জানতে চান, পিশাচের গ্রামে রুমীর সাথে কী ঘটেছিল? জানতে চান, অবলালের ইতিহাস? জানতে চান, ক্যাপ্টেন অ্যান্ড্রিয়াসের সাথে সাদা হাতের বৈরীতার উৎস?
সব প্রশ্নের উত্তর আছে রক্তের মাঝে, ‘শোণিত উপাখ্যান’-এ!
ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব ফোকলোর আর পাশ্চাত্যের সুপারন্যাচারাল উপাদানের মিশেলে, আধুনিক ঢাকা শহরের ব্যাকড্রপে নির্মিত এই কাহিনি বাংলা ভাষায় ফ্যান্টাসি ঘরানার একটি স্বকীয় এবং শক্তিশালী উদাহরণ।
আজ আপনার জন্য কাহিনির দ্বিতীয় ভাগ -“শোণিত উপাখ্যান : অতীত’।
Reviews
There are no reviews yet.